
তারার আলো খবর: তারাগঞ্জ উপজেলায় ঘূর্নিঝড়ে ১৩টি পরিবারের ১৮টি ঘর দুমড়ে মুচড়ে পড়েছে। এতে প্রায় ৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে। আজ সোমবার সকাল ৯টায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো পরিদর্শন করেছেন তারাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম ও তারাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও হাড়িয়ারকুঠি ইউপিচেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ বাবুল।
জানাগেছে,সোমবার (৬সেপ্টেম্বর) রাত প্রায় দেড় টায় উপজেলার হাড়িয়ারকুঠি ইউনিয়নের কিসামত মেনানগর শাওনা পাড়ার নেকির ডাবরি নামক দোলার জলমহল থেকে এ ঘূর্নিঝড়ের উৎপত্তি হয়ে শাওনাপাড়া গ্রামে আঘাত হানে। এসময় শাওনাপাড়া গ্রামের আনিছুর রহমানের ৩টি , এজাজুর রহমানের ২টি, আশরাফুল আলমের ২টি, আব্দুল কুদ্দুসের ২টি, সাদেকুল ইসলামের ২টি, একাব্বর আলীর ১টি, দরফুল বেওয়ার ১টি, বাচ্চা মিয়ার ১টি,তোজাম্মেল হকের ১টি, জিয়ারুল ইসলামের ১টি, এমাইতোন নেছার ১টি, নুর আলমের ১টিসহ ১২টি পরিবারের ১৬টি টিনসেড ঘর দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

এতে ১৩টি পরিবারের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৫ লাখ টাকা। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম জানান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌশলী আলতাফ হোসেনকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর তালিকা প্রস্তত করার নির্দেশদেয়া হয়েছে।