
তারার আলো খবর / অনলাইন ডেস্ক :-
তফসিল ঘোষিত এক হাজার সাতটি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ইউপি চেয়রম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। গত বৃহস্পতিবার (২১ অক্টোবর) দলটির স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের দীর্ঘ মিটিংয়ে এসব ইউপিতে প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বোর্ডের সভায় সভাপতিত্ব করেন।
গত শুক্রবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে দলের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীদের নাম প্রকাশ করা হয়।
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা তারা হলেন, রংপুর জেলার কাউনিয়া উপজেলার সারাই ইউনিয়নে মো. আশরাফুল ইসলাম, হারাগাছে মো. ইয়াছিন আলী, কুর্শায় মোহাম্মদ হোসেন সরকার, শহীদবাগে মো. আব্দুল হান্নান, বালাপাড়ায় মো. আনছার আলী এবং টেপামধুপুরে মো. শফিকুল ইসলাম মনোনয়ন পান। রংপুর সদর উপজেলার মমিনপুর ইউনিয়নে মো. মিনহাজুল এবং খলেয়ায় মো. হাসানুজ্জামান শাহ্ মনোনয়ন পান।
তারাগঞ্জ উপজেলার আলমপুর ইউনিয়নে মো. দেলওয়ার হোসেন, কুর্শায় মো. আফজালুল হক সরকার, ইকরচালীতে মো. আতিউর রহমান লিংকন, হাড়িয়ারকুঠিতে মো. হারুন অর রশিদ এবং সয়ার ইউনিয়নে মো. মোশফেকুর রহমান রনি মনোনয়ন পান।
রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদ ওমর আলী, তোড়িয়া ইউনিয়নে মো. ফজলুল করিম, আলোয়াখোয়া ইউনিয়নে মো. মোজাক্কারুল আলম, রাধানগরে মো. আবু জাহেদ এবং ধামোর ইউনিয়নে মো. আবু তাহের মনোনয়ন পান।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়নে মো. নুরুজ্জামান, হাফিজাবাদ ইউনিয়নে গোলাম মুছা কলিমুল্লাহ, পঞ্চগড় সদর ইউনিয়নে মো. নজরুল ইসলাম, কামাত কাজলদিঘীতে মো. নজরুল ইসলাম, চাকলাহাটে মো. আব্দুল কুদ্দুছ প্রামানিক, সাতমেড়ায় মো. ফজলুল হক, হাড়িভাসায় মো. মনির হোসেন, ধাক্কামারায় মো. নূরুল ইসলাম, মাগুড়ায় জ্যোতিষ চন্দ্র রায় এবং গরিনাবাড়ীতে মো. আব্দুল লতিফকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পাড়িয়া ইউনিয়নে মো. ফজলে রাব্বী, চাড়ালে দিলীপ কুমার চ্যাটার্জি, ধনতলায় সমর কুমার চট্টোপাধ্যায়, বড় পলাশবাড়ীতে মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন মিয়া, দুওসুওতে মো. সোহেল রানা, ভানোরে মো. আব্দুল ওয়াহাব সরকার, আমজানাখোরে মো. আকালু এবং বড়বাড়িতে মো. আকরাম আলী নৌকা প্রতীক পান। পীরগঞ্জ উপজেলার ভোমরাদহে মো. হিটলার হক, কোষারাণীগঞ্জে মো. আজহারুল ইসলাম, খনগাঁওয়ে মো. সহিদ হোসেন, সৈয়দপুরে বিবেকানন্দ রায়, পীরগঞ্জ সদর ইউনিয়নে অরুন কুমার রায়, হাজীপুরে মো. জয়নাল আবেদীন, দৌলতপুরে, সনাতন চন্দ্র রায়, সেনগাঁওয়ে মো. মোস্তাফিজার রহমান, জাবরহাটে মো. জিয়াউর রহমান এবং বৈরচুনায় মোছা. টেলিনা সরকার হিমু মনোনয়ন পান।
দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নে মো. আব্দুছ ছালাম প্রামানিক, আলাদীপুরে সুকান্ত সরকার, কাজিহালে মো. মানিক রতন, বেতদীঘিতে শাহে মো. আব্দুল কুদ্দুস, খয়েরবাড়িতে মো. এনামুল হক, দৌলতপুরে মো. আব্দুল আজিজ মন্ডল এবং শিবনগরে মো. মামুনুর রহমান চৌধুরীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
বিরামপুর উপজেলার মুকুন্দপুরে এম আব্দুল লতিফ মিয়া, কাটলায় মো. ইউনুছ আলী, খানপুরে চিত্তরঞ্জন পাহান, দিওড়ে মো. হাফিজুর রহমান, জোতবানীতে মো. হাসুন চৌধুরী এবং পলিপ্রয়াগপুরে মো. রহমত আলীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। নবাবগঞ্জ উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নে মো. আইনুল হক চৌধুরী, বিনোদনগরে মো. ছানোয়ার রহমান, গোপালগঞ্জে মো. মোশারফ হোসেন, শালখুরিয়ায় মো. মোশফিকুর রহমান, পুটিমারায় মো. সারোয়ার হোসেন, ভাদুরিয়ায় মো. বাবুল আহসানুল কবির, দাউদপুরে মো. আব্দুল্লাহ হেল আজিম, মাহমুদপুরে মো. আমির হোসেন এবং কুশদহে আবু সাহাদত মোহাম্মদ সায়েম আলীকে নৌকা দেওয়া হয়।
নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নে মো. বেনজির আহম্মেদ, পুটিমারীতে মো. জহুরুল ইসলাম, নিতাইয়ে মো. ফারুক উজ জামান, বাহাগিলীতে মো. আতাউর রহমান শাহ, কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নে মো. আনিছুল ইসলাম (আনিছ), রনচকি মনোনয়ন দেওয়া হয়।
জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নে মো. আহাম্মেদ হোসেন, ডাউয়াবাড়ীতে মো. সাইফুল ইসলাম (মুকুল), ধর্মপালে মো. আবু তাহের,গোলমুতায় মো: মমিনুর রহমান, গোলনায় মো. মশিউর রহমান, কৈমারীতে মো. সাইদুর রহমান, কাঁঠালীতে মো. সোহরাব হোসেন (তুহিন), খুটামারায় মো. আবু সাইদ (শামীম), মীরগঞ্জে মীর হামিদুল এহসান (চানু), শিমুলবাড়ীতে মো. হামিদুল হক এবং শৌলমারীতে প্রাণজিৎ কুমার রায়কে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
লালমনিরহাট জেলা সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নে মো. হাবিবুর রহমান, কুলাঘাটে মো. শাহজাহান আলী সরকার, পঞ্চগ্রামে মো. গোলাম ফারুক বসুনিয়া, মহেন্দ্রনগরে মো. খলিলুর রহমান, হারাটীতে মো. সিরাজুল হক খন্দকার, খুনিয়াগাছে মো. মোজাম্মেল হক সরকার মানিক, রাজপুরে মো. মোফাজ্জল হোসেন, গোকুলায় গোলাম মোস্তফা স্বপন এবং বড়বাড়ীতে এস এম আশরাফুল হক (মিঠু)কে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারীতে মো. আহাদুল হোসেন চৌধুরী, মদাতীতে মো. আব্দুল কাদের, তুষভান্ডারে নুর ইসলাম আহমেদ, দলগ্রামে মো. আতাইর রহমান, চন্দ্রপুরে মো. মাহাবুবর রহমান, গোড়লে মো. মাহমুদুল ইসলাম, চলবলায় মো. মিজানুর রহমান মিজু এবং কাকিনায় মো. তাহির তাহু মনোনয়ন পান।
কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নে মো. হাছেন আলী, শিমুলবাড়ীতে মো. এজাহার আলী, বড়ভিটায় মো. আতাউর রহমান, কাশিপুরে মো. রেয়াজুল ইসলাম, ফুলবাড়ীতে মো. হারুন অর রশিদ এবং ভাঙ্গামোড়ে মোহাম্মদ আলী শেখ মনোনয়ন পান।
নাগেশ্বরী উপজেলার রামখানা ইউনিয়নে মো. আব্দুল আলীম সরকার, রায়গঞ্জে আ স ম আব্দুল্যাহ আল ওয়ালিদ, বেরুবাড়িতে মো. সোলায়মান আলী, সন্তোষপুরে মো. লিয়াকত আলী, নেওয়াশীতে মো. মাহফুজার রহমান, হাসনাবাদে মো. ইদ্রিস আলী মিয়া, ভিতরবন্দে মো. আব্দুল আলিম, নুনখাওয়ায় মো. আমিনুল ইসলাম, কালীগঞ্জে মো. জুলফিকার আলী সরদার, বামনডাঙ্গায় মো. মাইনুল হক প্রধান, কেদারে মো. মাহবুবুর রহমান, কচাকাটায় মো. রুহুল আমিন, বল্লভেরখাসে অমিত কুমার সরকার এবং নারায়নপুরে মো. জহিরুল ইসলাম ব্যাপারীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়নে মো. রেদওয়ানুল হক, বেলগাছায় মো. লিটন মিয়া, হলোখানায় মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, মোগলবাসায় মো. এনামুল হক, ঘোগাদহে মো. শাহ আলম মিয়া, পাঁচগাছীতে মো. আমির হোসেন, ভোগডাঙ্গায় মো. গোলাপ উদ্দিন এবং যাত্রাপুরে মো. সাখাওয়াত হোসেনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার হোসেনপুর ইউনিয়নে এ. কে. এম আহমেদুল কবীর, মহদীপুরে মো. তৌহিদুল ইসলাম, মনোহরপুরে মো. আব্দুল ওহাবে, হরিনাথপুর মো. আতিকুর রহমান সরকার, বেতকাপায় মো. আব্দুল গনি সরকার এবং পবনাপুরে কে এম ছিদ্দিকুল ইসলামকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নে মো. শমেস উদ্দিন, সোনারায় রণজিৎ কুমার সরকার, তারাপুরে মো. সাইফুল ইসলাম, বেলকায় মো. মজিবর রহমান, দহবন্দে মো. রেজাউল আলম সরকার, সর্বানন্দে মো. চাঁদ মিঞা, রামজীবনে মো. সাদেকুল ইসলাম সরকার, ধোপাডাঙ্গায় মো. মোখলেছুর রহমান রাজু, ছাপরহাটীতে কনক কুমার গোস্বামী, শান্তিরামে মো. বিপ্লব খন্দকার, কঞ্চিবাড়ীতে মো. জয়নাল আবেদীন, শ্রীপুরে মো. শহিদুল ইসলাম এবং কাপাশিয়া মো. মনজু মিয়াকে মনোনয়ন দেওয়া হয়।