স্থানীয়

সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ খবর প্রকাশ করে তারার আলো তারাগঞ্জের মানুষের আস্থা,বিশ্বাস ভালোবাসা অর্জন করতে পেরেছে…তারার আলো’র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে আলহাজ্ব আতিয়ার রহমান সহ বক্তারা

তারার আলো খবর ॥ জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের মাধ্যমে গত সোমবার সন্ধ্যায় রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলা থেকে প্রকাশিত একমাত্র প্রিন্ট পত্রিকা সাপ্তাহিক তারার আলো’র ৮ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও ৯ম বছরে পদার্পন উপলক্ষে তারার আলো পাঠক ফোরাম তারার মেলার আয়োজনে কুর্শা ইউনিয়ন পরিষদ হলরুমে এ অনুষ্ঠান উৎযাপিত হয়। অনুষ্ঠানটি উৎযাপনের লক্ষ্যে উপজেলার সুধীজন ও তারার আলোর পাঠকদের নিয়ে আলোচনা সভা ও কেক কেটে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে পালন করা হয়। সাপ্তাহিক তারার আলোর সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ খবির উদ্দিন প্রামাণিক এতে সভাপতিত্ব করেন।


এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তারাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও রংপুর জেলা পরিষদ সদস্য আলহাজ¦ আতিয়ার রহমান বলেন, সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ খবর প্রকাশ করে তারার আলো তারাগঞ্জের মানুষের আস্থা,বিশ^াস ভালোবাসা অর্জন করতে পেরেছে। এজন্য প্রতি শুক্রবার পত্রিকা বাজারে আসার দিন পাঠকরা তারার আলো পত্রিকা পাওয়ার জন্য অধির আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করতে থাকে। প্রধান অতিথির বক্তব্য সহ অন্যান্য বক্তাদের বক্তব্যের চুম্বক অংশ নিচে তুলে ধরা হলোঃ-
এসময় উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান সাইদেল কাওনাইন বায়েজিদ বোস্তামী তার বক্তব্যে বলেন, আমরা যারা তারাগঞ্জকে চিনি ও জানি, আমার মনে হয় এই তারার আলোর পত্রিকা সে চেনা জানাকে আরও একধাপ বাড়িয়ে দিয়েছে। তারার আলো পত্রিকা প্রতিষ্ঠার আগে আমরা রংপুরের পত্রিকাগুলোতে আমাদের নিউজগুলো প্রকাশ করতে দিয়েছি। কিন্তু তারার আলোর সম্পাদক ও প্রকাশক খবির চাচা যেহেতু এই উদ্যোগটা নিয়েছে যে, আমার এলাকার খবর আমি আমার এলাকার পত্রিকায় ছাপাবো। তাই তিনি উদ্যোগ নিয়েছিলেন যে একটা সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশের জন্য। তিনি সফল হয়েছেন। এই তারার আলো পত্রিকা বের করতে ওনাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে। আমি ওনাকে বলতে চাই, ভালো কাজ করতে গেলে এরকম অনেক সমস্যা আসবে। এই সমস্যাগুলোকে পিছনে ফেলে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। তাহলেই আপনি সফল হতে পারবেন এবং সফল হবেন। আমার মনে হয় এই ৮ বছর যেহেতু আপনি পার করতে পেরেছেন, আপনি সফল। আমি আমার উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে আপনাকে অভিনন্দন জানাই যে আপনি এতা সুন্দর একটি পত্রিকা বের করে আমাদের তারাগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন অসঙ্গতিগুলো পত্রিকায় তুলে ধরে আমাদের তারাগঞ্জকে উন্নত তারাগঞ্জ, আমরা যে ডিজিটাল তারাগঞ্জ উপজেলা পরিনত করতে চেয়েছি সেই ডিজিটাল উপজেলা পরিনত করার জন্য আপনার এই পত্রিকার মাধ্যমে আপনার যে ভূমিকা, এটা অবিস্মরনীয় এবং তারাগঞ্জের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। আমি আমার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মাধ্যমে আপনাকে এই অভয়টা দিতে চাই, “আপনি সামনের দিকে এগিয়ে যান, আমি বায়েজিদ আপনার সাথে না থাকলেও তারাগঞ্জের প্রত্যেকটা মানুষ আপনার সাথে আছে এবং থাকবে। আপনি এই সংবাদপত্র এগিয়ে নিয়ে যাবেন, যতটুকু সহযোগিতা করার দরকার আমরা আপনার পাশে ছিলাম, আছি এবং ভবিষ্যতেও আপনার পাশে থাকবো। আপনার এই সাপ্তাহিক পত্রিকা যেন আগামীতে দৈনিক পত্রিকা হিসেবে প্রকাশিত হয় সেই উদ্যোগটা নিবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
তারাগঞ্জ উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ডাঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, তারাগঞ্জে গত এক সপ্তাহ কখন কি ঘটল তা আমরা তারার আলো’র মাধ্যমে জানতে পারছি। এজন্য প্রত্যেক শুক্রবার তারাগঞ্জের মানুষেরা অপেক্ষায় থাকে কখন তারার আলো হাতে আসবে,কখন দেখবে তারাগঞ্জের ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলো। আমি অনেককে দেখেছি প্রতি সপ্তাহের তারার আলো পত্রিকা সংগ্রহ করে রাখতে। তারার আলো সাপ্তাহিক থেকে দৈনিকে প্রকাশিত করতে যা সহযোগিতা লাগবে আমাদের তারাগঞ্জবাসী তা করবে আসা করি। তারাগঞ্জবাসীর সাথে আমার পক্ষ থেকে সে সহযোগিতা করতে আমি ব্যক্তিগতভাবে প্রস্তুত।
তারাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাবিনা ইয়াসমিন তার বক্তব্যে বলেন, তারার আলো পত্রিকা ভালো হোক আর মন্দ হোক, উনিতো (সম্পাদক ও প্রকাশক খবির উদ্দিন) তিনি দীর্ঘদিন থেকে সাংবাদিক পেশায় জড়িত আমার জানামতে কলেজে পড়কিালীন ছাত্রজীবন থেকে তিনি এ পেশায় জড়িয়ে পড়েন। এরপর উনি সাংবাদিকতার পাশাপাশি প্রথমেই আমাদের তারাগঞ্জ উপজেলা থেকে তারার আলো নামে একটি পত্রিকা প্রকাশিত করে তারাগঞ্জবাসীকে পত্রিকা উপহার দিয়ে আলোকিত করেছেন। আমি খবির ভাইকে অনুরোধ করছি, আপনার এই তারার আলো দৈনিকে রূপান্তরিত হোক। আপনার এই তারার আলো রংপুর থেকে বিভিন্ন বিভাগ ও জেলায় পৌঁছায়ে দেন।


ইকরচালী ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রফিক বলেন, একটি স্থানীয় পত্রিকা আমাদের খুব প্রয়োজন। কেননা আমাদের গ্রামেগঞ্জে ঘটে যাওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ খবর অনেক সময় জেলা বা ঢাকা শহর থেকে প্রকাশিত বড় বড় পত্রিকা গুলো তেমন গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করে না। স্থানীয় পত্রিকায় তা খুটিনাটি তথ্য দিয়ে ফলাও (বড়) করে প্রকাশ করা সম্ভব। তাই আমাদের সেই প্রয়োজনের তাগিদে স্থানীয় একটি পত্রিকা তারাগঞ্জে আছে তারার আলো পত্রিকা। আজকে ৮ম বছর পার করে ৯ম বছরে পদার্পন করতেছে। এই পত্রিকাটা যদি আমরা ধরে রাখতে না পারি, যদি এই পত্রিকাটা না থাকে, তাহলে আমাদের কথাগুলো লেখার জায়গা থাকবে না। তাই আমাদের এই স্থানীয় পত্রিকাটা প্রকাশ অব্যাহত রাখতে হবে। তারার আলো পত্রিকা প্রকাশ যেন অব্যাহত থাকে, সংখ্যায় বৃদ্ধি পায় সেজন্য আমাদের প্রত্যেকেরই উচিৎ তারার আলো পড়া এবং বিজ্ঞাপন দিয়ে সহযোগিতা করা।
উপজেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক, রংপুর জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ও কুর্শা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান শাহিনুর ইসলাম মার্শাল বলেন, সংবাদপত্র হচ্ছে সমাজের দর্পন। তারার আলো পত্রিকা হচ্ছে তারাগঞ্জ উপজেলার সমাজের দর্পন। তারার আলো পত্রিকা আমাদের সামাজিকভাবে অনেকদূর এগিয়ে দিয়েছে। এজন্য তারার আলো’র সম্পাদক ও প্রকাশক এবং তারার আলো’র সংবাদকর্মীদের আমি ধন্যবাদ জানাই। একটা পত্রিকাকে কখনই আমরা কোন দল-মত বা কোন রাজনৈতিক ব্যানারে না নিয়ে গিয়ে আমাদের সম্পদ কিংবা আমাদের ও এলাকার সম্মানের বিষয়গুলোকে আমরা যেভাবে দেখতে পাই, সেইভাবে এই পত্রিকাটাকেও দেখতে হবে। অনুরূপভাবে পত্রিকার সম্পাদককেও যতœশীল হতে হবে। এই পত্রিকাটি সবার হোক, এই রকম প্রচেষ্টা তার মধ্যেও থাকতে হবে। আজকে তারাগঞ্জের রাজনৈতিক সৌন্দর্য নষ্টের পথে। এর জন্য কারা দায়ী ? আমি ও আফজালুল ভাই যখন একসাথে ইউপি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করেছি, নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার অন্তত ৫ মিনিট আগেও তারাগঞ্জ হাইস্কুল মাঠে আমরা একসাথে বসে কথা কথা বলেছি, চা খেয়েছি। ফলাফল ঘোষণার পর আমরা তা মেনে নিয়েছি। আমি একবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছি কিন্তু আফজালুলের বাড়িতে যেতে পারিনি। কিন্তু আফজালুল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর আমার আমার বাড়িতে গেছে আমার সাথে দেখা করেছে। এটি আমার কাছে একটি শিক্ষা। যা আমি নিজে নির্বাচিত হওয়ার পর করতে পারিনি। সেই সাথে আমি বলবো এটি একটি রাজনৈতিক সৌন্দর্য যে, আমরা সবাই সমন্বয়ের মাধ্যমে রাজনীতি করছি, দেশ ও জনগনের সেবা করছি। কিন্তু বর্তমানে তারাগঞ্জের রাজনীতিতে এই সৌন্দর্য বিলুপ্ত প্রায়। আমাদের এই রাজনৈতিক সৌন্দর্য আবারও ফিরিয়ে আনতে হবে। আর এজন্য সকলেরই আন্তরিকতা প্রয়োজন। একজনের সাথে অন্যজনের মত পার্থক্য থাকতেই পারে। মতপার্থক্য আছে যাদের, আমরা যেন তাদেরসহ সকলে মিলে তারাগঞ্জের সৌন্দর্য ধরে রাখতে পারি সেই প্রচেষ্টায় আগামী দিনের যাত্রা শুরু হোক। তারার আলো পত্রিকা আরো সমৃদ্ধ হোক, তারাগঞ্জে আরো অনেক পত্রিকার সমাহার ঘটুক, এই কামনা করি।
তারাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও কুর্শা ইউপি চেয়ারম্যান আফজালুল হক সরকার বলেন, সাপ্তাহিক তারার আলো পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে, আমি তারাগঞ্জের একজন মানুষ হিসেবে বলতে চাই, তারার আলো তারাগঞ্জের অহঙ্কার। তারার আলোর তারাগঞ্জবাসী ও আমাদের সবার সুনাম ও আমাদের সর্বভাবে এই তারাগঞ্জ উপজেলাকে পরিচিত করেছেন এবং সেই সাথে আমি ব্যক্তিগতভাবে গর্ববোধ করতেছি যে আমাদের তারাগঞ্জে তারার আলো পত্রিকার মাধ্যমে একজন সম্পাদকের সৃষ্টি হয়েছেন। তারাগঞ্জ উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে প্রতি সপ্তাহে যেসব ভালো-মন্দ ঘটনা ঘটছে তা আমরা এক সপ্তাহের খবর একদিনে জানতে পারছি এই তারার আলোর মাধ্যমে। এজন্য আমি ধন্যবাদ জানাই আমার তারাগঞ্জের ৫টি ইউনিয়নের অনেক বিত্তবান, অর্থবান এবং শিক্ষিত অনেক মাণুষই আছেন। কারও দ্বারা এই জিনিসটি সম্ভব হয়নি, যা সম্ভব হয়েছে আমাদের খবির ভাইয়ের মাধ্যমে। তাই আমি মনে করি শুধু আমার ব্যক্তিগত নয়, সমস্ত তারাগঞ্জাসীর তাকে ধন্যবাদ দেওয়া দরকার। আমি আশাবাদ ব্যক্ত করি, তারার আলো যেমন তারাগঞ্জের ভাবমুর্তি উজ্জ্বল করেছে, ঠিক সেই ভাবেই তারার আলো একদিন না একদিন সারা বাংলাদেশে তারাগঞ্জের সুনাম অর্জন করবে। পরিশেষে তারার আলোর শুভ কামনা করে তিনি তার বক্তব্য শেষ করেন।
তারাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও রংপুর জেলা পরিষদ সদস্য আলহাজ¦ আতিয়ার রহমান বলেন, সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ খবর প্রকাশ করে তারার আলো তারাগঞ্জের মানুষের আস্থা,বিশ^াস ভালোবাসা অর্জন করতে পেরেছে। এজন্য প্রতি শুক্রবার বাজারে পত্রিকা আসার দিন পাঠকরা তারার আলো পত্রিকা পাওয়ার জন্য অধির আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করতে থাকে।, খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে আজকে তারার আলো যেভাবে আমাদের তারাগঞ্জের প্রতিটি সংবাদ সরবরাহ করছে আমরা আশা করবো আগামীতে খুব শীঘ্রই যেন তারার আলো সাপ্তাহিক থেকে তার নামটা পরিবর্তন করে দৈনিক তারার আলো করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। আমি খবির সাহেবকে অনুরোধ করবো আমাদের পক্ষ থেকেও যদি কোন ধরনের সহযোগিতার প্রয়োজন হয়, আমরা সেদিক থেকেও সহযোগিতা করবো। তারার আলোর উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করে আগামীতে এই পত্রিকাটি দৈনিক পত্রিকা হিসেবে তারাগঞ্জে যেন আত্মপ্রকাশ করতে পারে এই কামনা করে তিনি বক্তব্য শেষ করেন।
তারার আলো প্রকাশক ও সম্পাদক মোঃ খবির উদ্দিন জানান, তারাগঞ্জের সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতায় সাপ্তাহিক তারার আলো অষ্টম বছর অতিক্রম করে নবম বছরে পদার্পন করেছে। এজন্য আজকের এইদিনে আমি তারাগঞ্জবাসীকে জানাই অভিনন্দন। বর্তমান করোনাকালে প্রিন্ট পত্রিকা গুলো অনেক সংকটের মধ্যদিয়ে অতিবাহিত করছে। বর্তমানে পত্রিকা প্রকাশ কঠিন হয়ে পড়েছে। এরপরও নানা গুজবের এ দিনে তারাগঞ্জ ও তার আসে-পাশের মানুষকে প্রকৃত খবর জানাতে পত্রিকা প্রকাশ অব্যাহত রেখেছি। একটি পত্রিকার প্রাণ হচ্ছে বিজ্ঞাপন। ব্যবসা বানিজ্যে মন্দা বাব চলায়,সে বিজ্ঞাপনও পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। তাই সামর্থ্যবানরা নানা ধরণের পণ্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করবেন বলে আমরা প্রত্যাশা করি।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগ সহ-সভাপতি আনোয়ারুল হক প্রামাণিক, ইকরচালী ইউপি সদস্য মিলন মিয়া, তারার আলো বার্তা সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, প্রেসক্লাব সদস্য আবউল মালেক প্রমুখ। আলোচনা অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদুন্নবী রিয়াদ। আলোচনা সভা শেষে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে কেক কাটা হয় এবং জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে উপস্থিত সকলের মাঝে মাস্ক বিতরণ করা হয়।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button